উপরের লেখা দেখে কিছু লোভী পিপাসু স্বার্থপর বলবেন পণ কী করে বেআইনী?বলুনতো কোনো জিনিষ বাজার থেকে বাড়িতে আনলেন,তাহলে আপনার নিজস্ব অর্থ কমবে না বাড়বে?
এক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি বলবেন কমবে।তাহলে বলুন পরের বাড়ি থেকে সমাজের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন কারিণী, মহীয়সী ,মমতাময়ী নারীদেরকে জীবন সঙ্গিনী করে বাড়িতে আনছেন আবার সঙ্গে পকেট ভর্তি এটা কী ধরণের নিয়ম?
এর উত্তর আপনার কাছে আছে তো? আপনি ভালো রকম জানেন ওই টাকাতে মেয়ের বাবা-মার কত চোখের জল লেগে আছে,কত হাড়ভাঙা পরিশ্রম জুড়িয়ে আছে ।
আচ্ছা আপনি তো শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে পরিচিত তাহলে এইরূপ আচরণ? এবার আশাকরি চুপ করে থাকবেন কারণ আপনি অপরাধী।এক শ্রেণীর মানুষের অর্থ পিপাসা এমন জাগায় পৌঁচেছে, বিবাহের পরেও নির্লজ্জের মতো টাকা চেয়ে বসে।
এটা কী তাদের গচ্ছিত সম্পদ ব্যাংকে রাখা আছে?
আর দেওয়া না হলে চলে বধূ নির্যাতন ,
সংবাদ মাধ্যমে চোখ রাখলেই প্রতিদিন এই করুন কাহিনীধরা পড়ে।
এ খবর দেখে মেয়ের বাবা-মা ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে থাকেন যে তাদের মেয়েদের ভবিষ্যৎ কী হবে? সমাজ তৈরির হাতিয়ার হল 'নারী',তারাই যদি অত্যাচারিত,
নিপীড়িত,শোষিত হয় তাহলে কী সমাজ ধ্বংসের দিকে যাচ্ছে না? প্রতিটা শুভ বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ বলবেন অবশ্যই ধ্বংসের দিকে যাচ্ছে।
তাই হাত জোড় করে আবেদন যুবক দের কাছে,'আপনারাই পারেন এই বেআইনি ব্যাবসা বন্ধ করতে'।
আসুন আমরা সকলে পণ-প্রথা বন্ধ করে সুন্দর সমাজ গড়ে তোলার চেষ্টা করি।
0 Comments